সংগীত সম্পর্কীয় কিছু জানা-অজানা প্রশ্নোওর................
প্রশ্ন ১ . সংগীত কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
এক কথায় গীত , বাদ্য ও নৃত্যর সমষ্টিকে শাস্ত্রমতে সংগীত বলে । কিন্তু গীত , বাদ্য ও নৃত্য আলাদা আলাদা এক একটি কলা বা বিদ্যা ।
সংগীত সাধারণত দুই প্রকার । ১. উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সংগীত । (রাগ , খেয়াল , ধুন ইত্যাদি সংগীত কে উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সঙ্গীত বলে । ২. লঘু সংগীত বা দেশীও সংগীত হালকা অঙ্গের গান আধুনিক ,পল্লিগীতি ভাটিয়ালী ইত্যাদি গান গুলো লঘু সংগীতের নামে পরিচিত । দৃষ্টি আকর্ষণ –ব্যান্ড , হিপহপ এই ধরনের গান গুলো আমাদের দেশীও না হলেও লঘু সংগীতের অন্তর্ভুক্ত।
সঙ্গীত শাস্ত্র সাধারণত তিন প্রকারের হয়ে থাকে । ১. গীত ধায্য (উচ্চাঙ্গ , লঘু সঙ্গীত সম্পর্কিত গ্রন্থ । ) ২. বাদ্য ধায্য ( বাদ্যযন্ত্র সম্পর্কিত গ্রন্থ ) ৩. নিত্য ধায্য ( নিত্য সম্পর্কিত গ্রন্থ )
প্রশ্ন ৩. গীত কাকে বলে ?
বাদ্য যন্ত্র বিহীন শুধু কণ্ঠের সাহায্যে শ্রুতি মধুর ভাবে পরিবেশন করা কে গীত বলে । গীত নানা প্রকারের হয়ে থাকে ধ্রুপদ , খেয়াল , ঠুমরী , ভাটিয়ালী ইত্যাদি । আমাদের সংস্কৃতি জুড়ে বিয়ে সহ নানা অনুষ্ঠানে এক ধরনের গীতের প্রচলন ছিল ।
প্রশ্ন ৪. অচল স্বর কাকে বলে ?
সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । মা এর কোমল স্বর (ক্ষ) তিব্র বা কড়ি অথবা মধ্যম নামে পরিচিত
প্রশ্ন৫:সপ্তক কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
সাতটি স্বর সা রে গা মা পা ধা নি এই সাতটি স্বরের একত্রিত নাম হলো সপ্তক ।তবে শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক । কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম নেই কিন্তু অবস্থান নেই না
সপ্তক তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা ।
উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । সপ্তকের শাস্ত্রীয় নাম ও রূপ ।শুদ্ধ ও কোমল স্বরের পরিচয় । শুদ্ধ স্বর সা এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ষড়জ বা স্বরোজ । এর কোন কোমল রূপ হয়না । শুদ্ধ স্বর র এর শাস্ত্রীয় নাম হলো রেখাব বা ঋষভ । এর কোমল রূপ ঋ শুদ্ধ স্বর গ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো গান্ধার । এর কোমল রূপ জ্ঞ ।
শুদ্ধ স্বর ম এর শাস্ত্রীয় নাম হলো তিব্র বা মধ্যম । এর কোমল (কড়ি) রূপ হ্ম । শুদ্ধ স্বর প এর শাস্ত্রীয় নাম হলো পঞ্চম । এর কোমল রূপ নেই । শুদ্ধ স্বর ধ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ধৈবত । এর কোমল রূপ দ । শুদ্ধ স্বর ন এর শাস্ত্রীয় নাম হলো নিষাদ বা নিখাদ । এর কোমল রূপ ণ । তাহলে বোঝা গেল , শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক ।
কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম গ্রহন করে কিন্তু অবস্থান ও রূপ গ্রহন করেনা । এবং সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । সংগীতের স্বর কয়টি ও কি কি ? সংগীতের শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বর যথা- সা রে (ঋ ) গা (জ্ঞ ) মা (হ্ম )পা ধা (দ) নি (ণ) তবে সাধারনভাবে আমরা সংগীত সাতটি স্বর বলে থাকি । আরোহী ও অবরোহী কাকে বলে ? ক্রমাশানুযায়ী স হতে নি পর্যন্ত উপর দিকে যাওয়া কে আরোহী বলে । এবং উপর থেকে নিচে নেমে আসা কে অবরোহী বলে ।
প্রশ্ন৬:হারমোনিয়ামের অঞ্চল কাকে বলে ?
১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ । মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা । উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । এই উদার মুদারা , তারা এর সমষ্টি হল হারমোনিয়ামের অঞ্চল । সুর কাকে বলে ? স্বরের সঙ্গে আ-কার , ই-কার যুক্ত করে গাওয়াকে সুর বলে । সপ্তকের ক্ষেত্রে সা এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ষড়জ বা স্বরোজ এই সা কেউ সুর বলে ।
প্রশ্ন৭:লঘু সংগীত কাকে বলে ? শাস্ত্রীয় সংগীত কাকে বলে ?
সাধারণত হালকা অঙ্গের গান আধুনিক ,পল্লিগীতি ভাটিয়ালী ইত্যাদি গান গুলো লঘু সংগীত বা দেশীও সংগীত বলা হয় । রাগ , খেয়াল , ধুন ইত্যাদি সংগীত কে উচ্চাঙ্গ বা মার্গ অথবা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বলে । প্রশ্ন৮:নিত্য বা নাচ কাকে বলে ?
নিত্য সংগীতের একটি অংশ বিশেষ । হৃদয়ের ভাব ,তাল , লয় সহযোগে বিভিন্ন প্রকার অঙ্গ ভঙ্গী দিয়ে প্রকাশ করাকে নিত্য বা নাচ বলে । নিত্য সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে ।
প্রশ্ন৯:বাদ্য কাকে বলে ?
আমরা জানি সংগীতের একটি বিশেষ অংশ হল বাদ্য । যদিও গীত ও বাদ্য একে অপরের পরিপুরক তবু বাদ্যর আলাদা সংজ্ঞা রয়েছে । সংগীতকে শুধু যন্ত্র দিয়ে শ্রুতিমধুর ভাবে প্রকাশ করাকে বাদ্য বা যন্ত্র সংগীত বলে ।
প্রশ্ন১০: উপপত্তিক কাকে বলে ?
সংগীতের ব্যকরন সমুহ যেমন – রাগ ঠাট সুর তাল লয় ইত্যাদি সুষ্ঠ রুপে জানাকে উপপত্তিক বলে । প্রশ্ন১১:তুক কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ? তুক এর জন্মদাতার নাম কি ?
প্রশ্ন ১ . সংগীত কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
এক কথায় গীত , বাদ্য ও নৃত্যর সমষ্টিকে শাস্ত্রমতে সংগীত বলে । কিন্তু গীত , বাদ্য ও নৃত্য আলাদা আলাদা এক একটি কলা বা বিদ্যা ।
সংগীত সাধারণত দুই প্রকার । ১. উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সংগীত । (রাগ , খেয়াল , ধুন ইত্যাদি সংগীত কে উচ্চাঙ্গ বা মার্গ সঙ্গীত বলে । ২. লঘু সংগীত বা দেশীও সংগীত হালকা অঙ্গের গান আধুনিক ,পল্লিগীতি ভাটিয়ালী ইত্যাদি গান গুলো লঘু সংগীতের নামে পরিচিত । দৃষ্টি আকর্ষণ –ব্যান্ড , হিপহপ এই ধরনের গান গুলো আমাদের দেশীও না হলেও লঘু সংগীতের অন্তর্ভুক্ত।
প্রশ্ন ২. সংগীত শাস্ত্র কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
যে সকল গ্রন্থ পড়ে সংগীতের বিষয় সমুহে জ্ঞান লাভ করা যায় । সে সকল গ্রন্থ গুলোকে সঙ্গীত শাস্ত্র বলে ।সঙ্গীত শাস্ত্র সাধারণত তিন প্রকারের হয়ে থাকে । ১. গীত ধায্য (উচ্চাঙ্গ , লঘু সঙ্গীত সম্পর্কিত গ্রন্থ । ) ২. বাদ্য ধায্য ( বাদ্যযন্ত্র সম্পর্কিত গ্রন্থ ) ৩. নিত্য ধায্য ( নিত্য সম্পর্কিত গ্রন্থ )
প্রশ্ন ৩. গীত কাকে বলে ?
বাদ্য যন্ত্র বিহীন শুধু কণ্ঠের সাহায্যে শ্রুতি মধুর ভাবে পরিবেশন করা কে গীত বলে । গীত নানা প্রকারের হয়ে থাকে ধ্রুপদ , খেয়াল , ঠুমরী , ভাটিয়ালী ইত্যাদি । আমাদের সংস্কৃতি জুড়ে বিয়ে সহ নানা অনুষ্ঠানে এক ধরনের গীতের প্রচলন ছিল ।
প্রশ্ন ৪. অচল স্বর কাকে বলে ?
সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । মা এর কোমল স্বর (ক্ষ) তিব্র বা কড়ি অথবা মধ্যম নামে পরিচিত
প্রশ্ন৫:সপ্তক কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ?
সাতটি স্বর সা রে গা মা পা ধা নি এই সাতটি স্বরের একত্রিত নাম হলো সপ্তক ।তবে শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক । কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম নেই কিন্তু অবস্থান নেই না
সপ্তক তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে । ১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা ।
উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । সপ্তকের শাস্ত্রীয় নাম ও রূপ ।শুদ্ধ ও কোমল স্বরের পরিচয় । শুদ্ধ স্বর সা এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ষড়জ বা স্বরোজ । এর কোন কোমল রূপ হয়না । শুদ্ধ স্বর র এর শাস্ত্রীয় নাম হলো রেখাব বা ঋষভ । এর কোমল রূপ ঋ শুদ্ধ স্বর গ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো গান্ধার । এর কোমল রূপ জ্ঞ ।
শুদ্ধ স্বর ম এর শাস্ত্রীয় নাম হলো তিব্র বা মধ্যম । এর কোমল (কড়ি) রূপ হ্ম । শুদ্ধ স্বর প এর শাস্ত্রীয় নাম হলো পঞ্চম । এর কোমল রূপ নেই । শুদ্ধ স্বর ধ এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ধৈবত । এর কোমল রূপ দ । শুদ্ধ স্বর ন এর শাস্ত্রীয় নাম হলো নিষাদ বা নিখাদ । এর কোমল রূপ ণ । তাহলে বোঝা গেল , শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বরের সমষ্টি হলো সপ্তক ।
কোমল স্বর গুলো শুদ্ধ স্বরের নাম গ্রহন করে কিন্তু অবস্থান ও রূপ গ্রহন করেনা । এবং সপ্তকের সা ও পা কে অচল স্বর বলে । কারন এই দুটি স্বরের কোন কোমল বা কড়ি স্বর নেই । সংগীতের স্বর কয়টি ও কি কি ? সংগীতের শুদ্ধ স্বর ৭ টি ও কোমল স্বর ৫ টি মোট ১২ টি স্বর যথা- সা রে (ঋ ) গা (জ্ঞ ) মা (হ্ম )পা ধা (দ) নি (ণ) তবে সাধারনভাবে আমরা সংগীত সাতটি স্বর বলে থাকি । আরোহী ও অবরোহী কাকে বলে ? ক্রমাশানুযায়ী স হতে নি পর্যন্ত উপর দিকে যাওয়া কে আরোহী বলে । এবং উপর থেকে নিচে নেমে আসা কে অবরোহী বলে ।
প্রশ্ন৬:হারমোনিয়ামের অঞ্চল কাকে বলে ?
১। উদার (অনেকে মন্ত্র বলে ) ২ । মুদারা (অনেকে মধ্যম বলে ) ৩। তারা উদার , মুদারা ,তারা চেনার সহজ উপাই হচ্ছে । সি বা সা হতে বাম দিকের স্বর গুলোই উদার স্বর ।স্বরলিপি লেখার ক্ষেত্রে উদার স্বর গুলোর নিচে একটি হসন্ত ( ্ ) যুক্ত থাকে যেমন স্ র্ মুদার – আপনার সা হতে নি পর্যন্ত মুদার স্বর । অনেক গুণীজন সহজে বোঝানোর জন্য বলে থাকে আপনার সা হতে সা পর্যন্ত মুদার স্বর ।মুদারার স্বর গুলোতে কোন চিহ্ন থাকেনা । উপরের র্স থেকে ডানের স্বর গুলো হলে তারা । তারা স্বর গুলোতে একটি রেফ ( র্স ) চিহ্ন থাকে । লক্ষনীয় ভারতের কোন কোন প্রদেশে রেফ ও হসন্ত চিহ্নের পরিবর্তে ০ চিহ্ন ব্যবহার করে থাকে । এই উদার মুদারা , তারা এর সমষ্টি হল হারমোনিয়ামের অঞ্চল । সুর কাকে বলে ? স্বরের সঙ্গে আ-কার , ই-কার যুক্ত করে গাওয়াকে সুর বলে । সপ্তকের ক্ষেত্রে সা এর শাস্ত্রীয় নাম হলো ষড়জ বা স্বরোজ এই সা কেউ সুর বলে ।
প্রশ্ন৭:লঘু সংগীত কাকে বলে ? শাস্ত্রীয় সংগীত কাকে বলে ?
সাধারণত হালকা অঙ্গের গান আধুনিক ,পল্লিগীতি ভাটিয়ালী ইত্যাদি গান গুলো লঘু সংগীত বা দেশীও সংগীত বলা হয় । রাগ , খেয়াল , ধুন ইত্যাদি সংগীত কে উচ্চাঙ্গ বা মার্গ অথবা শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বলে । প্রশ্ন৮:নিত্য বা নাচ কাকে বলে ?
নিত্য সংগীতের একটি অংশ বিশেষ । হৃদয়ের ভাব ,তাল , লয় সহযোগে বিভিন্ন প্রকার অঙ্গ ভঙ্গী দিয়ে প্রকাশ করাকে নিত্য বা নাচ বলে । নিত্য সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে ।
প্রশ্ন৯:বাদ্য কাকে বলে ?
আমরা জানি সংগীতের একটি বিশেষ অংশ হল বাদ্য । যদিও গীত ও বাদ্য একে অপরের পরিপুরক তবু বাদ্যর আলাদা সংজ্ঞা রয়েছে । সংগীতকে শুধু যন্ত্র দিয়ে শ্রুতিমধুর ভাবে প্রকাশ করাকে বাদ্য বা যন্ত্র সংগীত বলে ।
প্রশ্ন১০: উপপত্তিক কাকে বলে ?
সংগীতের ব্যকরন সমুহ যেমন – রাগ ঠাট সুর তাল লয় ইত্যাদি সুষ্ঠ রুপে জানাকে উপপত্তিক বলে । প্রশ্ন১১:তুক কাকে বলে ? কত প্রকার কি কি ? তুক এর জন্মদাতার নাম কি ?
তুক একটি মজার জিনিশ । আমরা সকলে তুকের সাথে পরিচিত কিন্তু তুকের পরিচয় জানিনা । গানের পদ বা কলি কে তুক বলা.....
No comments:
Post a Comment
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me. Thanks you watching my content. Please like, Follow, Subscribe.